শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযানে ১০০ কার্টন তেল উদ্ধার

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযানে ১০০ কার্টন তেল উদ্ধার

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযানে ১০০ কার্টন তেল উদ্ধারকার্টন তেল
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযানে ১০০ কার্টন তেল উদ্ধারকার্টন তেল

অনলাইন ডেস্ক: আবারও বাজারে তেলের কৃত্রিম সংকট তৈরির চেষ্টা চলছে। গুদাম ভর্তি তেল রেখেও খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে তেল নেই বলে বেশি দামে বিক্রির চেষ্টা করছেন কারওয়ানবাজারের ব্যবসায়ীরা। রোববার (০১ মে) ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের অভিযানে ১০০ কার্টন মজুত করা তেল ধরা পড়ে। এ সময় একটি প্রতিষ্ঠানকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

রাজধানীর বিভিন্ন দোকানে গত কয়েকদিন ধরেই তেল উধাও। এ সংকটের অজুহাত দেখিয়ে ব্যবসায়ীরা চড়া দামে তেল বিক্রি করছিলেন।

ভোজ্যতেলের এমন সংকটের খবর পেয়ে রোববার (০১ মে) সকালে কারওয়ানবাজারের তেলের গুদামে অভিযান চালায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। এ সময় গুদাম ভর্তি ১০০ কার্টনে ৪ হাজার লিটার তেল ধরা পড়ে। বাজারে তেলের সংকট সৃষ্টি করে বাড়তি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার উদ্দেশে এসব তেল মজুত করে রাখা হয়।

ডিলাররা সিগারেটের কার্টনে গ্যালন ভর্তি তেল লুকিয়ে রাখেন। কিন্তু অভিযানে হাতেনাতে ধরা পড়লেও নিজেদের দোষ স্বীকার না করে সাফাই গাইতেই ব্যস্ত তারা।

শুধু ডিলার নয়, দোকানের গদির নিচেও তেল লুকিয়ে রাখার অভিযোগ মিলেছে খুচরা ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধেও। অনিয়মের সঙ্গে জড়িত থাকায় একটি প্রতিষ্ঠানকে ২ লাখ টাকা জরিমানাও করা হয়।

এবিষয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক ফাহমিনা আক্তার বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে দেখলাম, একজন ভোক্তার কাছে তেলের মূল্য বেশি চাওয়া হচ্ছে। তারপর আমরা যখন দোকানগুলো তদারকি করলাম, তখন সবাই বললেন, গতকাল ডিলারদের যে তেল সরবরাহ করার কথা ছিল, তার মধ্যে শুধুমাত্র দুই কার্টন তেল সরবরাহ করার পর তারা আর সরবরাহ করেন নি।

অভিযানে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর অবৈধভাবে মজুত করা বিপুল পরিমাণ তেল উদ্ধার করে। পরে সেগুলো বিক্রির ব্যবস্থাও করে সংস্থাটি।

অভিযান শেষে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের পরিচালক শাহরিয়ার মঞ্জুর বলেন, আমরা গতকাল এসে দেখেছি, খুচরা ব্যবসায়ীরা তাদের গদির নিচে তেলের কার্টন মজুত করে রেখেছেন। আমরা সেগুলো উদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। সেই সঙ্গে আমরা স্থানীয় থানা-পুলিশকে এটার গোপন তদারকি করার কথা জানিয়েছি।

ঈদের আগে ট্রাক থেকে তেল নিয়ে তা সরাসরি খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে দিতে হবে। গুদামে তেল মজুত করা যাবে না। এ নির্দেশ না মানলেই ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ভোক্তা অধিকার।

মতিহার বার্তা / এম আর টি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply